
—আপনি নাকি আবার জাতীয় দলে ফিরছেন? বিদেশের মাটিতে খেলবেন বাংলাদেশের হয়ে?
—নির্বাচকেরা কি যোগাযোগ করেছেন আপনার সঙ্গে?
—আচ্ছা, নির্বাচকেরা যদি আপনাকে দলে নেনও, আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার জন্য আপনি শারীরিক ও মানসিকভাবে কতটা প্রস্তুত?
তিন প্রশ্নেই নিরুত্তর সাকিব আল হাসান। এমনকি ‘নো কমেন্ট’ও নয়। মুঠোফোনের অপর প্রান্তের লম্বা ‘পজ’ পেরিয়ে যেতে হয়েছে পরের প্রশ্নে। বোঝা গেল, বিতর্কের জালে আর নিজেকে জড়াতে চান না রাজনৈতিক কারণে ‘দেশান্তরি’ সাকিব।
বাংলাদেশের ক্রিকেটাঙ্গনে কয়েক দিন ধরেই আলোচনা—সাকিবকে আবার জাতীয় দলে খেলানোর উদ্যোগ নাকি নিচ্ছে বিসিবি! স্বয়ং বোর্ড সভাপতি আমিনুল ইসলাম বলেছেন, তিনি সাকিবের সঙ্গে কথা বলবেন। এর আগে আরেক পরিচালক ইফতেখার রহমানও একাধিকবার বলেছেন, জাতীয় দলে সাকিবের দরজা সব সময় খোলা।

 
         
         
        